শিকারা হতে আর বেশি দেরি নেই গজলডোবায়। শিকারায় নৌকাবিহার ঘুরতে চান। তাহলে এবার আর কাশ্মীরে যেতে হবে না। গজলডোবায় এবার পাওয়া যাবে সেই সব শিকারার আনন্দ। কাশ্মীরের ডাললেকের আদলে গজলডোবায় চালু হচ্ছে শিকারায় নৌকাবিহার। শুক্রবার ভোরের আলো নিয়ে ভোরের আলোর যুব আবাসে পর্যটন, বন, সেচ দপ্তর সহ জেলা প্রশাসনের সঙ্গে পর্যালোচনা বৈঠক (রিভিউ মিটিং) করেন পর্যটনমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়।
এই বৈঠকের পরই গজলডোবায় শিকারা চালু করার কথা বলেন তিনি। এছাড়াও পর্যটকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে আরও বেশকিছু পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এদিন পর্যটনমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় জানান, পর্যটনমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর এই প্রথম উত্তরবঙ্গে এসেছি।মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের পর্যটন হাব - ভোরের আলোর পূর্ণতা পেতে যে পরিকল্পনাগুলি নেওয়া হয়েছে তার মধ্যে কি কি কাজ আটকে আছে, কেন আটকে আছে তা নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করা হল।
পর্যটকদের চাহিদার কথা মাথায় আরও কিছু প্রকল্প করা যায় কিনা সেব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় বেশকিছু শিকারা চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।খুব শীঘ্রই চালু করার চেষ্টা করা হচ্ছে।শিকারাগুলি যাতে কাশ্মীরের ডাল লেকের চাইতে আকর্ষণীয় করে দেশের মধ্যে সেরা করা যায় সেই পরিকল্পনা রয়েছে এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পর্যটন দপ্তরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু, রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়, বিডিও পঙ্কজ কোনার ও পর্যটন দপ্তরের ওএসডি এন সি শেরপা সহ অন্যান্যরা।