উচ্চ মাধ্যমিকে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন তমলুকের চন্দ্রবিন্দু মাইতি, বালুরঘাটের ছাত্রী অনুসূয়া সাহা ও আলিপুরদুয়ারের ছাত্রী পিয়ালী দাস। প্রত্যেকেই ৪৯৪ নম্বর পেয়েছেন।
আলিপুরদুয়ারের মেয়ে পিয়ালী দাস। ৪৯৪ নম্বর পেয়ে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে পিয়ালী। সে কামাখ্যাগুড়ি উচ্চবালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী। পিয়ালীর বাবা সোনার দোকানের কর্মচারী।
নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে হয়েও তাঁর নজরকাড়া ফলে খুশি গোটা এলাকা।স্বাভাবিকভাবে খুশি বাবা মা পরিবার। পিয়ালি জানায়, টেস্টের পর থেকে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিলাম। দিনে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা পড়াশোনা করতাম। বাবা মা থেকে শুরু করেছে স্কুলের শিক্ষক ও গৃহ শিক্ষকেরা পড়াশোনায় সহযোগিতা করেছে।